1. sajujournalist123@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
  2. admin@ganomaddhom.com : nvl5d :
  3. salemo1834949@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
আনু হত্যা:আসামিদের শাস্তির দাবিতে ডিসির কাছে স্মারকলিপি - নারায়ণগঞ্জ আপডেট
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
ফতুল্লা থানায় অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে হত্যা মামলার আসামি মুক্ত, পুলিশ বলছে অবজারভেশনে ছিল। নারায়ণগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজনীতির একাল-সেকাল নারায়ণগঞ্জ জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে তাসমিন আক্তার পিপিএম’র যোগদান বন্দরে সিএসডিতে সরকারি খাল দখল করে পাকা ঘর নির্মাণের অভিযোগ আসমার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজদের তালিকা হচ্ছে, দু-এক দিনের মধ্যে ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার সাদপন্থি সন্ত্রাসীদের বিচার না হলে সারাদেশে আগুন জ্বলবে – মাওলানা আব্দুল আউয়াল জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দল ফতুল্লা থানার সম্মেলন অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে দেড় হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১দফার সুফল জনগণের কাছে পৌঁছে দিব : সাখাওয়াত

আনু হত্যা:আসামিদের শাস্তির দাবিতে ডিসির কাছে স্মারকলিপি

নারায়ণগঞ্জ আপডেট
  • Update Time : শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৩১ Time View

নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সাবেক সহ- সভাপতি আনোয়ার হোসেন আনু হত্যা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও আসামীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( প্রশাসন ) আমীর খসরুর কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের কার্যালয় গিয়ে নিহতের পরিবার ও বন্ধুসহ এলাকাবাসীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ও স্মারকলিপি প্রদান করেন। এবং আনোয়ার হোসেন আনু হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও আসামিদের দ্রুত রিমান্ডে এনে প্রকৃত রহস্য উদঘাটনসহ এক আসামি রাসেলকে গ্ৰেপ্তারের দাবি জানান।

এসময়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রশাসন আমীর খসরু তাদেরকে আশ্বস্ত করেন যে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নিহত আনোয়ার হোসেন আনুর বড় ভাই হাজী আবুল কাশেম বাদশা স্মারকলিপিতে উল্লেখ করেন যে – গত ২৬ আগস্ট আনুমানিক দুপুর ১.৫৭ মিনিট সময়ে ছোট ভাই আনোয়ার হোসেন আনুর মেয়ে আমার আরেক ভাতিজির কাছে ফোন জানায় ওর বাবাকে পাওয়া যাচ্ছেনা, পরমূহূর্তে আমরা বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করতে থাকি, কোথাও কোন খবর মিলেনি। ঠিক বিকেল ৫ ঘটিকায় মাসদাইর ঈদগাহ সংলগ্ন হেলেনা কটেজ এর দশ তলা বিল্ডিং লিফটের কোর জায়গায় আমার ছোট ভাই আনোয়ার হোসেন আনুর লাশ পাওয়া যায়। আমরা তাৎক্ষা প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে তার লাশ উদ্ধার করে থাকি। আমার ছোট ভাই তার ছেলে মেয়েকে নিয়ে বিল্ডিংয়ে ভাড়া থাকতো। আমরা আশঙ্কা করতেছি তার ছেলে মেয়ে ওর মা এবং তার বর্তমান স্বামী রাসেল সাথে যোগসাজশ করে পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকান্ড ঘটায়। কারন রাসেল অতীতে অনেকবার আনো হোসেন আনুকে মারার চেষ্টা করে যা কোনভাবে সফল হয়নি।

রাসেল আমাদের সম্পর্কে ভাতিজা হয়, আ জেটাতো ভাইয়ের ছেলে। রাসেলের সাথে তার স্ত্রীর পরকিয়ার সর্ম্পক জানতে পারার পর থেকে আমার সে ভাই আনোয়ার হোসেন আনু তাকে বাড়িতে আসতে বারণ করে কিন্তু রাসেল বিভিন্ন উপায়ে তার স্ত্রী পা সাথে যোগাযোগ বজায় রাখে আর এ বিষয়টি একপর্যায়ে পারিবারীক ভাবে উত্তেজনা সৃষ্টি করে। দেওভোে বাড়িতে বসবাসের কারনে স্ত্রী পান্না রাসেলের সাথে সহজেই মেলামেশা করতে না পারার কারনে সে স্বামী অন্যত্র বাসা নিতে চাপ প্রয়োগ করে। স্বামী আনোয়ার হোসেন পত্রিক ভিটা ছেড়ে মাসদাইর একটি ফ্ল্যাট ব ভাড়া নিতে বাধ্য হয় এবং সেখানে তার অনুপস্থিতীতে তার ছেলে মেয়ের সহযোগিতায় রাসেল বিভিন্ন সা যাওয়া আসা করতে থাকে। আনোয়ার তার ফ্ল্যাটে রাসেলের যাওয়া আসার খবর জানতে পারার পর তার স্ত্র রাগচাপ দিলে সে আনোয়ার হোসেনকে মারার জন্য ২০১৯ সাল জানুয়ারীর ২তারিখ আমলা পাড়া এলান একটি ফ্ল্যাটে রাসেলের সাথে দেখা করে, আর এই খবর আনোয়ার জানতে পেরে সাথে সাথে সে তার বন্ধু ব নিয়ে আমলা পাড়া ছুটে যায় এবং অপ্রীতিকর অবস্থায় তাদের দুজনকে হাতেনাতে ধরে। ধরার পর পান্ন রাসেল উভয়েই হাত জোড় করে ক্ষমা চায় আর ওয়াদা করে তারা আজকের পর থেকে আর কোনো যোগাে রাখবে না।

কিন্তু তারপরেও তারা অবৈধ যোগাযোগ বজায় রাখে। এ বিষয় নিয়ে পারিবারীকভাবে অশান্তি দিলে স্ত্রী পান্না পরকিয়ায় আসক্ত হয়ে স্বেচ্ছায় আনোয়ার হোসেন আনুকে ২০২০ সালের ৩০শে জুন তা নোটিশ পাঠায়। এবং প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়েকে তার বাবার কাছে রেখেই ২০২১ সালের ৩ ডিসেম্বর রাসে সাথে বিবাহ কাজ সম্পন্ন করে। মায়ের প্ররোচনায় ছেলে মেয়েও বাবার সাথে প্রতিনিয়ত খারাপ ব্যবহার ক থাকে, এমন’কি মাঝে মাঝে ছেলে মেয়ে বাবার গায়ে হাত তুলতো, কিন্তু আমার ছোট ভাই লজ্জায় কাউকে বলতো না। ওরা প্রতিনিয়ত মানসিক যন্ত্রনা দিয়ে নাস্তানাবুদ করে রাখতো।

আমরা পারিবারীকভাবে শত নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি এই নৃশংস হত্যাকান্ড তার দুই সন্তান, তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী পান্না ও পান্নার বর্তমান রাসেল ঘটিয়েছে। এই রহস্যজনক হত্যাকান্ডের ঘটনায় আইনি সহায়তা পেতে আমরা ফতুল্লা মডেল প্র সাধারণ ডায়েরী করি, জিডি নং- ২৯(৮)২৪, ধারা ৩০২/২০১/৩৪ দ: বি:। আমরা সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করে আসামীদের বিচন আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোড়ালো দাবী জানাচ্ছি।

আরও সংবাদ

আজকের দিন-তারিখ

  • রবিবার (সন্ধ্যা ৭:০৫)
  • ২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ২০শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
  • ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শীতকাল)
©২০২৩ সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত নারায়ণগঞ্জ আপডেট
Developed BY RIAZUL