স্টাফ রিপোর্টার :
বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, আধুনিক বাংলাদেশের রুপকার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মিলাদ, দোয়া ও নেওয়াজ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ মে) রিভারভিউ শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ীবৃন্দ, আমরা বিএনপি পরিবারের পক্ষ থেকে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাজহারুল ইসলাম জোসেফ।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের যে গার্মেন্টস, ওভেন ও বস্ত্র তৈরির ব্যবসা এটা চালু করেছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। তারই একটি অংশ হচ্ছে রিভারভিউ শপিং কমপ্লেক্সের ব্যবসা-বানিজ্য। আজকের এই দিনে স্মরণ করছি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে, যিনি ঘোষনা না দিলে যুদ্ধ হতো কি হতো না সেটা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে। ১৯৭১/৭২ সালে দক্ষিন তালপট্টি দৃষ্টিগোচর হয় সেই সময় দেশের রাষ্ট্র প্রধান বা কেউ তখন কোন টু শব্দ করেনি। পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যখন তিনি ক্ষমতায় আসেন তখন তিনি নৌবাহিনী ও কোষ্টগার্ডকে তালপট্টি দখলে নেয়ার নির্দেশ দেন।তখন ভারতকে বিতাড়িত করে তারা তালপট্টি দখল নেন।
তিনি আরও বলেন, আপনারা জানেন বাংলাদেশে একটি এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছিলো। কিন্তু জিয়াউর রহমান দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন করেন। তারই ধারাবাহিকতায় জুলাই আন্দোলনে একটি নতুন স্বপ্নকে বুকে ধারন করেছি। জিয়াউর রহমানের শ্রেষ্ঠ অবদান বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ। বিএনপির শক্তি হচ্ছে জনগণ, জনগণ ছাড়া আমাদেনমর কোন শক্তি নাই। ভবিষ্যতে আপনাদের সুচিন্তিত মতামত, ইচ্ছা আমরা সাদরে গ্রহন করবো। সমাজের প্রতিটি স্তরে আমরা জনহিতকর ব্যবস্থা চাই।
বক্তব্য শেষে জিয়াউর রহমানের রুহের মাগফেরাত কামনা ও দেশবাসীর কল্যাণ কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়।
সভাপতি কাজী সাইদুর রহমান প্রিন্সের সভাপতিত্বে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, পলাশ, হাজ্বী সোহেল, হাজ্বী ইউসুফ, আলমগীর, আসলাম, রাজু মল্লিক, আলাউদ্দিন, মিজানুর রহমান, সাঈদ মল্লিক সহ প্রমুখ।