1. sajujournalist123@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
  2. admin@ganomaddhom.com : nvl5d :
  3. salemo1834949@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
দেশের অবকাঠামো, শিল্প-কারখানা, জ্বালানি ও পরিবহন খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । - নারায়ণগঞ্জ আপডেট
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বিকেএমইএ‘র ব্যবসায়ী সংগঠনের স্মারকলিপি ফতুল্লা থানায় অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে হত্যা মামলার আসামি মুক্ত, পুলিশ বলছে অবজারভেশনে ছিল। নারায়ণগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজনীতির একাল-সেকাল নারায়ণগঞ্জ জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে তাসমিন আক্তার পিপিএম’র যোগদান বন্দরে সিএসডিতে সরকারি খাল দখল করে পাকা ঘর নির্মাণের অভিযোগ আসমার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজদের তালিকা হচ্ছে, দু-এক দিনের মধ্যে ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার সাদপন্থি সন্ত্রাসীদের বিচার না হলে সারাদেশে আগুন জ্বলবে – মাওলানা আব্দুল আউয়াল জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দল ফতুল্লা থানার সম্মেলন অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে দেড় হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

দেশের অবকাঠামো, শিল্প-কারখানা, জ্বালানি ও পরিবহন খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।

নারায়ণগঞ্জ আপডেট
  • Update Time : বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১২৩ Time View

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিনিয়োগের সবচেয়ে উদার দেশ হিসেবে বর্ণনা করে ভারতীয় বিনিয়োগকারীদের এ দেশের অবকাঠামো, শিল্প-কারখানা, জ্বালানি ও পরিবহন খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন।তিনি বলেন, ‘আমি ভারতীয় বিনিয়োগকারীদের অবকাঠামো, প্রকল্প, শিল্পকারখানা, জ্বালানি ও পরিবহন খাতে সম্ভাব্য বিনিয়োগ বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করব। ভারতীয় বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান কম সময়ে, সাশ্রয়ী ব্যয় এবং স্বল্প সম্পদে উৎপাদিত পণ্যের বিক্রয়ের নিশ্চয়তাসহ বাই-ব্যাক ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে শিল্প স্থাপন করতে পারেন।’তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে এই অঞ্চলের সবচেয়ে উদার বিনিয়োগ ব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে বিস্তৃত সুযোগ-সুবিধা, আকর্ষণীয় প্রণোদনা নীতি এবং ধারাবাহিক সংস্কার প্রক্রিয়ার সুযোগ রয়েছে।প্রধানমন্ত্রী বুধবার ভারতে তার অবস্থানস্থল প্যালেসের বলরুমে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি (সিআইআই) যৌথভাবে আয়োজিত উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়িক অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন।তিনি বলেন, বর্তমানে শিল্প, কর্মসংস্থান, উৎপাদন ও রফতানি বৃদ্ধি এবং বহুমুখীকরণের মাধ্যমে বিনিয়োগ ও দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সারা দেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং ২৮টি হাই-টেক পার্ক স্থাপন করা হচ্ছে।প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতীয় বিনিয়োগকারীদের জন্য, মংলা এবং মিরেরশরাইতে দুটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করা হচ্ছে। আমি আজ এখানে উপস্থিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সেখানে বিনিয়োগ করার জন্য অনুরোধ করব।’প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের সদিচ্ছাকে কাজে লাগানোর পথকে আরো প্রশস্ত করবে এবং এই অঞ্চলে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনবে। ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের সুবিধাজনক অবস্থানের কারণে ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা তাদের পণ্য শুধুমাত্র ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোতেই নয়, নেপাল, ভুটান এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতেও রফতানি করতে সক্ষম হবেন।তিনি বলেন, ভারতীয় ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের বাংলাদেশের দিকে আরো বেশি মনোযোগ দেয়ার এবং এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, স্বল্প খরচ এবং বিশাল ভোক্তা ভিত্তির সুবিধা নেয়ার সময় এসেছে।শেখ হাসিনা বলেন, শিল্পের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে এবং আমাদের কৌশলগত অবস্থানের পূর্ণ সুবিধা নিতে তারা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে।বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সবচেয়ে ভালো সম্পর্ক রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক প্রতিবেশী কূটনীতির রোল মডেল হিসেবে পরিচিত।তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশ ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন এবং বাণিজ্য অংশীদার। বাংলাদেশ থেকে ভারতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পর্যটক ও চিকিৎসার জন্য রোগী আসে।এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, হাজার হাজার ভারতীয় নাগরিক এখন বাংলাদেশে কাজ করছে। তারা উভয় দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে।তিনি আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান গভীর বন্ধুত্বের বন্ধন ক্রমাগত বৃদ্ধি পাবে এবং বিকাশ লাভ করবে।তিনি বলেন, ‘এ জন্য উভয় দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে ঘনিষ্ঠ হওয়া এবং আমাদের জনগণের পারস্পরিক সমৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে তাদের যথাযথ ভূমিকা পালন করা উচিত। এর মাধ্যমে আমরা এই অঞ্চলে সমৃদ্ধি ও শান্তি আনতে সক্ষম হব।’প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যবসায়িক ইভেন্টে অংশগ্রহণ দুই দেশের ব্যবসায়ী নেতাদের মধ্যে আলোচনা ও ধারণা শেয়ার করার সুযোগ দেয়।তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি সফল উদ্যোগ নীতি নির্ধারক এবং ব্যবসায়ী নেতাদের একে অপরকে জানার, ধারণার বিনিময় এবং নিজ নিজ অগ্রাধিকার, সম্ভাবনা এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনাগুলো বুঝার সুযোগ করে দেয়। এই ইভেন্ট আশা করি আমাদের বন্ধুপ্রতীম দেশ দুটির মধ্যে ব্যবসা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে পারস্পরিক সহযোগিতার প্রতিফলন ঘটাবে।’তিনি বলেন, সন্দেহ নেই যে কোভিড-১৯ মহামারী বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে এবং ইউক্রেনের যুদ্ধ বিশ্বব্যাপী পণ্য ও জ্বালানির দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করেছে।তিনি বলেন, ‘এটি প্রতিষ্ঠিত সাপ্লাই চেইনকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করেছে। এতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ অনেক দেশ তীব্র অর্থনৈতিক সঙ্কটে ভুগছে।’শেখ হাসিনা বলেন, তবে এটি আনন্দের বিষয় যে চলমান চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ভারত বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল প্রধান অর্থনীতির মধ্যে অন্যতম।অনেক বিশেষজ্ঞ ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, বর্তমানে বিশ্বের ৬তম অর্থনীতি ভারত ২০৫০ সালের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের পরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠতে পারে।তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে বিশ্বব্যাংক, এডিবি ও আইএমএফ ভারতকে ২০২১-২৪ সালে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল প্রধান অর্থনীতি হিসাবে তুলে ধরেছে।প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশও ১৯৭১ সালে বিধ্বংসী মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে একটি সার্বভৌম, স্বাধীন দেশ হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেক দূর এগিয়েছে।

আরও সংবাদ

আজকের দিন-তারিখ

  • সোমবার (সন্ধ্যা ৬:১৭)
  • ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
  • ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শীতকাল)
©২০২৩ সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত নারায়ণগঞ্জ আপডেট
Developed BY RIAZUL