1. sajujournalist123@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
  2. admin@ganomaddhom.com : nvl5d :
  3. salemo1834949@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
বড় কোন মন্ত্রীকে না, শুধু শিক্ষককে ‘স্যার’ বলি : শামীম ওসমান - নারায়ণগঞ্জ আপডেট
রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বর্ষসেরা উদীয়মান ক্রিকেটার: দৌড়ে অ্যাটকিনসন-কামিন্দু-সাইম-জোসেফ ডানায় পাখি আটকে দক্ষিণ কোরিয়ায় উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা শাহবাগ মোড়ে ট্রেইনি চিকিৎসকদের অবরোধ নারায়ণগঞ্জ শহরের বাসিন্দাদের ভোগান্তির অপর নাম হকার না ফেরার দেশে সেলিম, জানাযা শেষে মাসদাইর কবরস্থানে দাফন বিএনপির প্রধান প্রত্যাশা নতুন বছরে ‘নির্বাচন’ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল  বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১দফা বাস্তবায়নে ১৬নং ওয়ার্ড বিএনপির লিফলেট বিতরণ বন্দরে প্রায়ত অটো চালক আলীর রুহের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও কাঙ্গালী ভোজ নারায়ণগঞ্জে ফতুল্লায় ঝুট দখলে নিতে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আতঙ্কে এলাকাবাসী ফাতেমা মনিরের মৎস্য খামার দখলের চেষ্টা , প্রাণনাশের হুমকি এসপি বরাবর অভিযোগ

বড় কোন মন্ত্রীকে না, শুধু শিক্ষককে ‘স্যার’ বলি : শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ আপডেট
  • Update Time : সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
  • ২৫৫ Time View

স্টাফ রিপোটার ঃ
জেলার শিক্ষার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে মাধ্যমিক, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানগণের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (৪ জানুয়ারি) জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান। মতবিনিময় সভায় জেলার মাধ্যমিক, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণসহ জেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় এমপি শামীম ওসমান বলেন, আমার চেয়ে বয়সে ছোট এমন অনেকেই আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান এবং শিক্ষক। আমি তাদের স্যার বলে ডাকি। আমি বড় কোন মন্ত্রীকেও স্যার বলে ডাকি না। কিন্তু শিক্ষকদের স্যার বলি। কারণ তারা মানুষ গড়ার কারিগর। তারা দুনিয়াতে এসেছেন মানুষ গড়ার জন্য। বাবা-মায়ের আদরের সন্তানকে সমাজে গড়ে উঠতে তারা নিরলস পরিশ্রম করেন। যারা মানুষ গড়ার হাতিয়ার, তাদের সম্মান না করলে পৃথিবীর কাউকে সম্মান করে লাভ নেই।

তিনি বলেন, আমি ছোট থাকতে যখন বার একাডেমিতে পড়তাম তখন স্কুলের প্রধন শিক্ষক ছিলেন ক্যাপ্টেইন এনায়েত স্যার। উনাকে দেখলে ভয়ে শরীর ঠান্ডা হয়ে যেত। একদিন স্কুল শেষে বন্ধুরা মিলে একটা পোস্টার টানাই। পোস্টারে কলম দিয়ে লিখি, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চাই। পোস্টার টাঙানোর পর আওয়াজ পাই স্যারের যে, কে আছে ওখানে। আমি একটু সাহস করে বলি, আমরা আছি স্যার। উনি এসে দেখলেন যে, আমরা পোস্টার টাঙিয়েছি। আমরা তো মার খাব সেই ভাবনায় ছিলাম। কিন্তু স্যার আমাদের একটুও মারলেন না। বরং মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললেন, বাসায় যাও। আমার এই স্মৃতি এখনও মনে আছে।

তিনি আরও বলেন, এখন এমপি হিসাবে ততটাও ক্ষমতা নেই আমার, যতটা একজন ছাত্র নেতা হিসেবে ছিল। আমাদের ছাত্রনেতা কর্মীদের জেল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসার জন্য, কখনো ডিসির বা এসপির কাছে যেতাম না। সোজা জেলখানার গেইট এ যেতাম, সেখানকার লোকদের বলতাম দরজা খোলো। আমাদের ছেলেদের বলতাম বের হও। বের হলে আমি তাদের নিয়ে চলে আসতাম। আমাদের জন্য পুলিশ খুব প্রবলেমে থাকতো। তখনকার সময়টা ছিল অনেকটা প্যালেস্টাইন যুগের মত, যতো বড় হচ্ছিলাম আমি বুঝতে পারছিলাম যে আমার দেশকে শেষ করে দেওয়া হয়েছে। জাপানের থেকেও উন্নত থাকার কথা ছিল আমাদের দেশকে। জাপানের থেকে আমাদের এখানের মাটি পানি এবং মাটির নিচে থাকা গ্যাস অধিক উন্নত। সব থেকে বড় কথা আমাদের মানব সম্পদ বেশি ছিল। আমাদের স্বপ্নগুলোকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আল্লাহর রহমতে শেখ হাসিনার আবার ক্ষমতায় আসেন আর দেশ আবারও ঘুড়ে দাঁড়াচ্ছে। আজ শেখ হাসিনার স্বপ্ন দেখছেন আর আপনারা শিক্ষকরা তা বাস্তবায়ন করছেন। আমাদের কলেজে তখন ৩০ হাজার ছাত্র ছিল। আর তখনকার আমি কলেজের ভিপি। আমি সই করে দিলে ছাত্রদের বেতন নেয়া হতো না। কিন্তু সেখানে আমি নিজেই পরীক্ষার ফরম ফিলাপ করতে পারছিলাম না। আমার বড় ভাইয়ের সেলিম ওসমান ৯০০ টাকার জন্য রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছেন। লেখাপড়া করাটা একটা দায়িত্ব, তবে সব থেকে বড় কথা হচ্ছে ভালো একজন মানুষ

আরও সংবাদ

আজকের দিন-তারিখ

  • রবিবার (সন্ধ্যা ৭:২৯)
  • ২৯শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ২৭শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
  • ১৪ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শীতকাল)
©২০২৩ সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত নারায়ণগঞ্জ আপডেট
Developed BY RIAZUL