বন্দর প্রতিনিধি : চাঁদা না দেওয়ায় ড্রেজার পাইপ ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেনের সন্ত্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি ৩ জুলাই বুধবার রাতে উপজেলার বিবিজোড়া এলাকায় ঘটেছে।
অভিযুক্তরা বিবিজোড়া এলাকার মতিন, আলম, ইকবাল ও ফারুক হত্যা মামলার আসামী রাসেল সহ আরো ৮ থেকে ১০ জন লোক। এরা সবাই মাকসুদ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী বাহিনী বলে অভিযোগ করেছেন ড্রেজার ব্যবসায়ী মাসুম মিয়া।
ড্রেজার ব্যবসায়ী মাসুম মিয়া জানান, আমি ৪০ বছর যাবৎ ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করে মসজিদ ও কবরস্থানের জায়গা ভরাট করিতেছি, এরই মধ্যে অভিযুক্তরা বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেন নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। দাবিকৃত চাঁদা না দিয়ে ব্যবসা করতে পারবি না। তখন আমি চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় অভিযুক্তরা ৩ জুলাই রাত সাড়ে ৯ টার দিকে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমার ড্রেজারের পাইপ ভাঙচুর করে, এতে প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয় আমার। ইতোপূর্বেও আরো ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দিয়েছি। এবিষয়ে বন্দর থানায় মামলা দায়ের করবে বলে জানান ভুক্তভোগী।
ড্রেজার পাইপ ভাঙচুরের বিষয়ে বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেন জানান, ওই এলাকায় আমার কোন লোক নেই, পাইপ ভাঙচুরের ঘটনাও জানি না।