1. sajujournalist123@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
  2. admin@ganomaddhom.com : nvl5d :
  3. salemo1834949@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
সিএনজি চালকদের পুলিশি হয়রানির বন্ধের দাবিতে বন্দর থানাঘেরাও, ওসির অস্বীকার - নারায়ণগঞ্জ আপডেট
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৩৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
জনগণের মধ্যে যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে তা অবশ্যই পূরণ করতে হবে এটা আমাদের অঙ্গীকার : নাহিদ নারায়ণগঞ্জে সংস্কারের পর নির্বাচনের দাবিতে মার্চ ফর ড. ইউনূস কর্মসূচি পালিত গাজায় ইসরাইলী গনহত্যায় ফিলিস্তিনি শহীদদের স্বরনে বন্দরে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত কর্মী ছাড়া নেতাদের দুই পয়সা মূল্য নেই : ফরিদ সিদ্ধিরগঞ্জে একটি ঝুটের গোডাউন ও দুটি দোকানে আগুন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলেন বাংলাদেশ মায়ের পিস্তল নিয়ে ফ্লোরিডা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে সন্তানের হামলা, নিহত ২ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ১০০ একরের বেশি জমিতে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাস ইইউ ঘোষিত ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা দখলের বিষয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে জার্মানি

সিএনজি চালকদের পুলিশি হয়রানির বন্ধের দাবিতে বন্দর থানাঘেরাও, ওসির অস্বীকার

নারায়ণগঞ্জ আপডেট
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪
  • ৩৫০ Time View

নারায়ণগঞ্জ আপডেট : পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবিতে বন্দর থানা ঘেরাও করেন বন্দর ১নং খেয়াঘাট সিএনজি স্ট্যান্ডের কয়েকশ সিএনজি চালকরা।

বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টা থেকে পোনে ১টা পর্যন্ত থানার ভেতরে ও থানার সামনে সড়কে অবস্থান নেন তারা। এসময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এসময় বন্দর থানার তদন্ত ওসি আবু বকর সিদ্দিক ও সিএনজি চালকদের মাঝে তর্কবিতর্ক হলে শ্রমিকরা থানার ভেতরেই উত্তেজিত হয়ে যায়। পরবর্তীতে ড্রাইভার সমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নয়ন থানায় এসে ওসি তদন্ত আবু বকর সিদ্দিক, সেকেন্ড অফিসার সাইফুল আলম পাটোয়ারির সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। পরে থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফার সঙ্গে শ্রমিক নেতা নয়ন সহ ড্রাইভাররা কথা বলে সমাধান করলে সিএনজি চালকরা চলে যায়।

ড্রাইভার সমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নয়ন অভিযোগ করে বলেছেন, সিএনজির গাড়ি চালকরা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য গাড়ি চালিয়ে থাকেন। পুলিশ ডিউটি করার জন্য স্ট্যান্ড থেকে প্রতিদিন একটি করে সিএনজি দিলেও ২/৩টি সিএনজি নিয়ে যায়। যার কারণে সিএনজি চালকদের ক্ষিত হচ্ছে। সেই সাথে অর্থের সমস্যা হচ্ছে। তাছাড়া মদনগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতেও একটি সিএনজি দিয়ে থাকি। তাদের সাথে ৫০০ টাকার কথা থাকলেও ৩০০ টাকা বা ২০০ টাকা দিয়ে থাকে পুলিশ। গতকাল রাতে স্ট্যান্ড থেকে দুইটি সিএনজি নিয়ে গেলে একটি থানায় আটকিয়ে রাখে এবং আরেকটি দিয়ে সারারাত্র ডিউটি করায়। সিএনজি চালকরা সারা দিন ডিউটি করে রাতে আবার নাইট ডিউটির জন্য পুলিশ নিয়ে যায়।

তিনিও আরও বলেন, গতকাল রাতে বন্দর থানার দারোগা বিল্লাল আমাকে ফোন দিয়ে থানায় ডেকে হাজত খানায় ঢুকিয়ে দেয়। কোন মামলা বা ওয়ারেন্ট নেই তবুও আমাকে ২ ঘন্টা হাজতে আটকে রাখে। পরবর্তী সময়ে ওসি সাহেব আমাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এরপরই আবারও রাতে দুইটি সিএনজি নিয়ে যায়। সকালে সিএনজি শ্রমিকেরা বিক্ষুব্ধ হয়ে আজ থানায় অবস্থান নেন। বন্দর থানা সিএনজি মালিক সমিতির দাবি পুলিশের এই অপকর্মের বিষয়টি যেনো বন্দর থানা ওসি দেখেন এবং ব্যাবস্থা নেন।

বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফা জানান, থানা ঘেরাও করা হয়নি। সিএনজি চালকরা সকালে আসছিল তাদের কিছু দাবি দাওয়া নিয়ে। কথা বলে সমাধান করে দিয়েছি।

আরও সংবাদ

আজকের দিন-তারিখ

  • শনিবার (রাত ১১:৩৪)
  • ১৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  • ২১শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
  • ৬ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)
©২০২৩ সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত নারায়ণগঞ্জ আপডেট
Developed BY RIAZUL