1. sajujournalist123@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
  2. admin@ganomaddhom.com : nvl5d :
  3. salemo1834949@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
অর্থপাচার মামলার দণ্ড থেকে আপিলে খালাস তারেক-মামুন - নারায়ণগঞ্জ আপডেট
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১২:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
কোনো ফ্যাসিবাদী, মাদক ব্যবসায়ী, ভূমিদস্যু যেন দলের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে অপকর্ম করতে না পারে– আশা নারায়ণগঞ্জের বন্দরে মদনপুর-মদনগঞ্জ সড়ক সংস্কারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মাইলস্টোন স্কুলে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের আশু সুস্থতায় দোয়া ও মিলাদ শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন এবার ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবে কানাডা নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা এলাকার প্রায় দুই দশকের জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ শুরু বন্দর কলাগাছিয়া মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদের গণসংযোগ নতুন মৌসুমে ক্লাবেও রোনালদোর সতীর্থ হচ্ছেন ফেলিক্স দীর্ঘ আলোচনা ও দরকষাকষি শেষে ১৫ শতাংশ শুল্ক চুক্তি সই ইইউ-যুক্তরাষ্ট্রের জেলা প্রশাসক জাহিদুল ইসলাম মিঞার সঙ্গে বৈঠক করেছে ৪২টি বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের

অর্থপাচার মামলার দণ্ড থেকে আপিলে খালাস তারেক-মামুন

নারায়ণগঞ্জ আপডেট
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫
  • ২২০ Time View

অর্থপাচারের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে হাইকোর্টের দেওয়া সাত বছরের দণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ রায় দেন। রায়ে অর্থপাচার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের সাজা বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ।

এর আগে গত মঙ্গলবার (৪ মার্চ) আপিলের ওপর শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ রায়ের জন্য ৬ মার্চ ঠিক করে আদেশ দেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ সেটি কজলিস্টে ওঠে।

গত বছরের ১০ ডিসেম্বর এ মামলায় মামুনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিলের অনুমিত দিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে দণ্ড স্থগিত করা হয়। পরে মামুন আপিল করেন।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় এ মামলাটি করে দুদক। এরপর ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয়। ২০১১ সালের ৮ আগস্ট এ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করেন আদালত।

মামলাটিতে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়, যাদের মধ্যে চার্জশিটের বাইরের সাক্ষী হিসেবে ছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) এজেন্ট ডেবরা লেপরোভেট।

মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, টঙ্গীতে প্রস্তাবিত ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য নির্মাণ কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান খাদিজা ইসলামের কাছ থেকে গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪৩ টাকা নেন। সিঙ্গাপুরে এ টাকা লেনদেন হয়।

এরপর মামুন ওই অর্থ সিঙ্গাপুরের ক্যাপিটাল স্ট্রিটের সিটি ব্যাংক এনএতে তার নামের ব্যাংক হিসাবে জমা করেন। এ টাকার মধ্যে তারেক রহমান তিন কোটি ৭৮ লাখ টাকা খরচ করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে।

এ মামলায় ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়ে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে অর্থপাচার মামলায় সাত বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালত।

রায়ে কারাদণ্ডের পাশাপাশি মামুনকে ৪০ কোটি টাকা জরিমানাও করা হয়। পাচার করা ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৬১৩ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ দেন আদালত।

এ রায়ের বিরুদ্ধে ওই বছরের ৫ ডিসেম্বর আপিল করে দুদক। ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি এ আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পাশাপাশি গিয়াস উদ্দিন মামুনের আপিলও করেন। দুই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ২১ জুলাই তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ২০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।

একই মামলায় গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাত বছরের কারাদণ্ডের সাজা বহাল রাখেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ ওই রায় দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে গিয়াস উদ্দিন মামুন আপিল বিভাগে আবেদন করেন।

আরও সংবাদ

আজকের দিন-তারিখ

  • শনিবার (রাত ১২:২৭)
  • ২রা আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  • ৮ই সফর, ১৪৪৭ হিজরি
  • ১৮ই শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ (বর্ষাকাল)
©২০২৩ সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত নারায়ণগঞ্জ আপডেট
Developed BY RIAZUL