দুঃসময়ের কা-ারিই এখন সুসময়ে ষড়যন্ত্রের শিকার যুবলীগ নেতা খান মাসুদ
মাহাবুব হোসেন ডালিম: বন্দর থানা ছাত্র লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খান মাসুদকে নিয়ে একের পর এক চলছে গভীর ষড়যন্ত্র। বিগত আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে রাজপথে থেকে প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে সামনের সারিতে ছিলেন এই খান মাসুদ। তার অবদান ছিলো অনিশি^কার্য। ২০০১ এর পর আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে পুলিশি নির্যাতন উপক্ষো করে সামনের সারিতে থেকেই হাজারো কর্মী নিয়ে রাজপথ কাপিয়েছে। এতে করে তিনি বিএনপি জামাতের করা মিথ্যা মামলায় বহুবার জেল জুলুমের শিকার হতে হয়েছে। ১/১১ সেনা সমর্থিত সরকারের সময়ে প্রিয় নেত্রী যখন জেলখানায় তখনও এই খান মাসুদকে রাজপথে থেকে নেত্রীর মুক্তির জন্য আন্দোলন সংগ্রামে ছিল অভাবনীয় ভুমিকা। দলের দুঃসময়ে যখন কাউকে রাজপথে দেখা যায়নি তখনও সেই খান মাসুদকেই দেখা যেত।আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের কান্ডারী নন্দিত এই নেতা বর্তমানে একশ্রেনীর অতি উৎসাহী ও বিতর্কিত হাইব্রীড নেতাদের রোষানলে গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার। তার বিরুদ্ধে চলছে ঘৃণ্য চক্রান্ত। কারণ খান মাসুদ মানেই বিরোধী শক্তির কাছে মূর্তিমান আতংক। হাজারো কর্মী সমর্থকের মিলন মেলা। খান মাসুদ হচ্ছে ওসমান পরিবারের পরিক্ষীত কর্মী। বর্তমানে খান মাসুদের সাংগঠনিক শক্তিশালী অবস্থানের জন্য বন্দরে বিএনপি জামাত মাথা চাড়া দিয়ে দাড়াতে পারছেনা বলে আওয়ামী লীগের হাইব্রীড ও বিরোধী দলীয় নেতাদের মাধ্যমে খান মাসুদকে ঘায়েল করার হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করছে। বিএনপি জামাতের একটাই লক্ষ্য যেকোনো বিনিময়ে খান মাসুদকে রাজনীতির মাঠ থেকে সরানো। এতে করে বিএনপি জামাত বন্দরের রাজপথ দখলে নেওয়া সহজ হয়ে যাবে। খান মাসুদকে মাইনাস করা নিয়ে যে অপরাজনীতি শুরু হইছে তাতে আওয়ামী লীগের হাইব্রীডও বিএনপি জামাত লাভবান হবে বলে তৃণমূলের দাবী।
অপর দিকে, বর্তমান বিএনপি-জামাতের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বন্দরে রাজপথে খান মাসুদের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মাঠে সক্রিয় ভূমিকা পালণ করেছে। দলের ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি-জামাতের আন্দোলন সংগ্রাম প্রতিরোধের ডাক দিয়েছে ঠিক সেই মুহুর্তেই যুবলীগ নেতা খান মাসুদকে রাজপথে থেকে সরিয়ে দেয়ার অপচেষ্ঠা চলছে। এতে আওয়ামী লীগের দখলে বন্দরের রাজপথ হাত ছাড়ার আশংকা করছে তূনমূলের ত্যাগী-নেতাকর্মীরা।