1. sajujournalist123@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
  2. admin@ganomaddhom.com : nvl5d :
  3. salemo1834949@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
খবির হত্যাকান্ডে জড়িতদের ফাঁসির দাবীতে পরিবারের সংবাদ সম্মেলন - নারায়ণগঞ্জ আপডেট
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
অবশেষে বিলুপ্ত ঘোষণা করাহলো নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি নারায়ণগঞ্জ  মহানগর গোগনগর ইউনিয়ন  যুবদল  সাদপন্থীদের সকল কার্যক্রম স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধের দাবি উলামা মাশায়েখদের বন্দর থানা অটোরিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক কল্যাণ বহুমূখী সমবায় সমিতির কমিটি ঘোষনা ও পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত বিকেএমইএ‘র ব্যবসায়ী সংগঠনের স্মারকলিপি ফতুল্লা থানায় অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে হত্যা মামলার আসামি মুক্ত, পুলিশ বলছে অবজারভেশনে ছিল। নারায়ণগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজনীতির একাল-সেকাল নারায়ণগঞ্জ জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে তাসমিন আক্তার পিপিএম’র যোগদান বন্দরে সিএসডিতে সরকারি খাল দখল করে পাকা ঘর নির্মাণের অভিযোগ আসমার বিরুদ্ধে

খবির হত্যাকান্ডে জড়িতদের ফাঁসির দাবীতে পরিবারের সংবাদ সম্মেলন

নারায়ণগঞ্জ আপডেট
  • Update Time : রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩
  • ১৫২ Time View

খাবিরুল ইসলাম খবিরকে নৃশংসভাবে হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছে তার পরিবার।
রবিবার (১২ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১ টায় বালুর মাঠস্থ সিনামন রেষ্টুরেন্টে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে নিহত খবিরের পরিবার।
এসময় নিহত খবিরের পিতা আমিনুল হক সাংবাদিকদের বলেন, আমার সন্তান খবির গত ৯ ফেব্রুয়ারী আত্মহত্যা করেছে বলে আমরা জানতে পারি। কিন্তু তার আগের দিন (৮ মার্চ) সে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের আইডিতে পোষ্ট করেছিলো। যা কিনা পরবর্তীতে তার মেয়ে খাদিজা ডিলিট করে দেয়। ঐ দিনই খবিরের স্ত্রী মুক্তি, তার মেয়ে খাদিজা, শ্বাশুড়ি লতিফা ও তার ভাই রমজান খবিরুলকে পাগল বলে আখ্যায়িত করে মারধর করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করে। কিন্তু খবিরের স্ত্রী মুক্তি আমাকে মোবাইল ফোনে কল করে জানায় পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে গেছে। পরবর্তীতে কে বা কারা তাকে থানা থেকে ছুটিয়ে এনেছে তারা আমাকে সেটা বলতে পারেনি।
পরদিন (৯ মার্চ) খবিরের মেয়ে খাদিজার সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে সে আমাকে জানায়, খবির এক মুঠ ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমিয়ে আছে। তাকে ঘুম থেকে উঠানোর কথা বললে সে আমাকে জানায়, তাকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাওয়ার পর থেকে অন্য বাড়িতে চলে আসছে। পরে সন্ধ্যার দিকে আমি জানতে পারি খবির আত্মহত্যা করেছে। ঐ দিন রাতে খবিরের স্ত্রী মুক্তি, শ্বাশুড়ি লতিফা ও তার ভাই রমজান সহ লুৎফর রহমানকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করলে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। কিন্তু আদালতে খাদিজা তার মৃত বাবাকে পাগল বলে আখ্যায়িত করে স্বাক্ষী প্রদান করায় শ্বাশুড়ি লতিফাকে আদালত জামিনে মুক্তি দেয়। নতুন করে তারা আমার মৃত ছেলেকে পাগল বানানোর ষড়যন্ত্র করছে। কারন তার স্ত্রী পরকিয়া প্রেম করতো এবং মেয়ে খাদিজা তার খালাতো ভাইয়ের সাথে প্রেম করতো। জমি-জমা সহ এসকল বিষয়ে প্রায় সময় তাদের সাথে ঝগড়া হতো। খবিরকে পাগল হিসেবে আখ্যায়িত করার সাথে আমার নাতনি খাদিজাতুল আক্তার মারিয়া জড়িত রয়েছে। আমার ছেলেকে তারা শারীরিক ও মানসিক ভাবে নির্যাতন করতো। যা আমার ছেলে খবির আত্মহত্যার আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেশ কয়েকটি পোষ্ট করে জানিয়েছে।

আরও সংবাদ

আজকের দিন-তারিখ

  • বুধবার (সকাল ৮:১৫)
  • ২৫শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ২৩শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
  • ১০ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শীতকাল)
©২০২৩ সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত নারায়ণগঞ্জ আপডেট
Developed BY RIAZUL