আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয়ের জন্ম দিন উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের র্যালি, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পঅর্পন ও কেক কাটা অনুষ্ঠিত হয়।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ জুয়েল হোসেন স্বেচ্ছাসেবকলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও এমপি শামীম ওসমানের নামে স্লোগান পুরো এলাকা জুড়ে মুখরিত হয়ে উঠে।
এসময় মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল হোসেন বলেন, ঢাকায় শুক্রবার সমাবেশের ম্যাসেজ হলো মানুষের জানমাল রক্ষার জন্য আমরা যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাস করে, তাদের নিয়ে আমরা অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে ঢাকার উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা করবো। আমরা যখন দায়িত্ব পেয়েছি পালন করেছি।
আমাদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও আমাদের অভিভাবক শামীম ওসমানের বিশেষ নির্দেশনা আছে, আগামীকালের সমাবেশকে ঘিরে। কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগেরও নিদের্শনা রয়েছে রেকর্ড জমায়েতের। যখন দেশ সুন্দরভাবে চলে, তখন একটা দল সবসময় আমাদের আঘাত করে। দেশের মানুষের জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি দোয়া আছে।
তিনি জনগণকে সাথে নিয়ে বড় বড় মেগা প্রকল্প করেছেন। কেউ যেন বাংলাদেশকে ক্ষতি করতে না পারে। বিগত দিনে যারা গাড়ীতে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করেছে। তাদের আবারো সক্রিয় হতে দিবো না। স্বেচ্ছাসেবকলীগ যুবলীগ ছাত্রলীগ শ্রমিকলীগ একত্রে কেন্দ্রীয় নিদের্শনায় মাঠে থাকবো
জুয়েল হোসেন আরো বলেন, আগামী ৩১ তারিখ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন হবে। সেখানে প্রধান অতিথি বাহাউদ্দীন নাসিম ভাই, থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি সাচ্চু ভাই, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক বাবু ভাই থাকবেন এবং নারায়ণগঞ্জের তিন এমপি, মেয়র মন্ত্রী, জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি সেক্রেটারী থাকবেন।
আমরা অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে এখন সবচেয়ে বেশি ঐক্যবদ্ধ আছি। এই সম্মেলনটি অনেকগুলো ম্যাসেজ বহণ করছে। নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি মোঃ জুয়েল হোসেন ও সাইফুদ্দিন আহমেদ দুলাল প্রধানের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা মহানগর আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবর্ক অপর্ণ করেন নেতৃবৃন্দরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সহ-সভাপতি শিব্বির আহম্মেদ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম জয়, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুরাদ হোসেন মুক্তার, সঞ্চয় রহমান, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মোঃ ইমরানুর রশিদ, সাবেক সহ-দপ্তর সম্পাদক রাকিবুল হাসান রেসিন, সাবেক সহ-প্রচার সম্পাদক উজ্জল চন্দ্র দে, সাবেক সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক সজীব মোল্লা, সাবেক সমাজ কল্যাণ সম্পাদক এস আলম রাসেল, সাবেক ত্রাণ ও দূযোর্গ বিষয়ক সম্পাদক নাজমুল হোসেন, সাবেক শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক এমি আহম্মেদ, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক বুলবুল আহম্মেদ,কার্যকরি সদস্য সাবেক জসিম খন্দকার, সুভাষ সাহা, রাকিবুল ইসলাম সুমন, মোঃ নাদিম শেখ, আফসার, রাজিব সাহা, লিটন সাহা, আমির, শাওন, মোঃ মোখলেসুর রহমান, দীপ্ত, রনি আহম্মেদ, রিপন, শিপন সাগর, শাকিল, নোমান আহম্মেদ অর্ক, মহসিন, আল আমিন, সম্রাট, মুজাহিত সরকার জনি, কবির মৃধা, সুমন ভুইয়া, মোঃ ফাহাদুজ্জামান পাপ্পু, রাকিবুল হাসান, সোহাগ, মহিউদ্দিন আক্তার, সোহেল, আব্দুল্লাহ আল মামুন, মোঃ কবির হোসেন শেখ, মোঃ রাসেল, মোঃ মুরাদ, মোঃ মিজান, মোঃ স্বপন, নোমান আহাম্মেদ, কাশেম, জাহিদ ও আসলাম প্রমুখ।