নিজস্ব প্রতিনিধিঃ নবীগঞ্জ-বন্দর সড়কে টোল ইজারাদার রানা এখন গলার কাঁটা হয়েছে দাঁড়িয়েছে বলে অভিযোগ গাড়ি চালকদের। যার ফলে অতিষ্ট সাধারণ যানবাহনের চালকরা। রেহাই পাচ্ছে না কেউ। সিটি কর্পোরেশন ও পুলিশ অবৈধ বললেও ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেউ।
জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন থেকে প্রায় পোনে ১ কোটি টাকা দিয়ে ইজারা নেন রানা। ইজারা নেয়ার পর থেকে কোটি টাকা তুলতেই দীর্য দিন ধরেই কামাল উদ্দিন মোড় এলাকায় কভার ভ্যান, ট্রাক, বাস, মেক্সি লেগুনা ও পিকআপ প্রবেশ করলেই সিটি টোলের নামে চাঁদাবাজীর স্বিকার হচ্ছে যানবাহন চালকরা।
অভিযোগ রয়েছে সর্বনিম্ন ৫০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এসব বিষয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর প্রশাসনের নজরে আনলেও কোন লাভ হচ্ছে না।
এদিকে অভিযোগে জানাযায়, নবীগঞ্জ-বন্দর সড়কে অন্তত ৫টি স্থানে চলন্ত অবস্থায় গাড়ী থামিয়ে সিটি টোলের নামে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এসব বিষয় কোন প্রতিকার নেই। নবীগঞ্জ ঘাটে রিকশা পার্কিং করা হলেও নেয়া হচ্ছে চাঁদা।
টোল আদায়ের নামে চাঁদা আদায়ের বিষয় নাসিকের নবীগঞ্জ টোল ইজারাদার রানা অস্বীকার করে বলেন, আমার কোন লোক এসব যানবাহন থেকে চাঁদা আদায় করে না। যারা করে এগুলো আমার লোক না।
নাসিকের বাজার কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম জানান, নবীগঞ্জে অটো- সিএনজি স্ট্যান্ড টোল ইজারা দিয়েছি, এখানে অন্য কোন যানবাহন থেকে টোল আদায় করতে পারবে না। কভার ভ্যান, ট্রাক, বাস, মেক্সি লেগুনা ও পিকআপ গাড়ীর গতি থামিয়ে টোল আদায় করতে পারবে না। বিষয়টি আপনার কাছ থেকে শুনলাম, অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ আবু বকর সিদ্দিক জানান, বিষয়টি আমি দেখতেছি।