নারায়ণগঞ্জে দফায় দফায় অভিযান চালিয়েও অবৈধ গ্যাস সংযোগ বন্ধ করা যাচ্ছে না। তিতাস কর্তৃপক্ষ বলছে, স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় এ অবৈধ সংযোগ স্থাপন করা হচ্ছে। ফলে বার বার অভিযান চালিয়েও এর স্থায়ী কোনো সমাধান হচ্ছে না।রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের নেতৃত্বে জালকুঁড়ি ও মধুগড় এলাকার দুইটি স্পটে এ অভিযান পরিচালিত হয়। বাড়িঘরের দেড় হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের নেতৃত্বে জালকুঁড়ি ও মধুগড় এলাকার দুইটি স্পটে এ অভিযান পরিচালিত হয়। এসময় তিতাসের মূল বিতরণ সংযোগ থেকে পাঁচ শতাধিক বাড়িতে নেয়া দেড় হাজার অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। জব্দ করা হয় বিপুল সংখ্যক অবৈধ পাইপ ও রাইজার। পরে অবৈধ সংযোগের পয়েন্টগুলো স্থায়ীভাবে সিলগালা করে দেয় তিতাস কর্তৃপক্ষ।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় পরিচালিত এ অভিযানে তিতাসের নারায়ণগঞ্জ ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মোস্তাক মাসুদ মো. ইমরানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোং লিমিটেডের নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক বিপণন বিভাগের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মোস্তাক মাসুদ মো. ইমরান গণমাধ্যমকে জানান, সব অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন না হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।