1. sajujournalist123@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
  2. admin@ganomaddhom.com : nvl5d :
  3. salemo1834949@gmail.com : Selim Mahmud : Selim Mahmud
সিএনজি চালকদের পুলিশি হয়রানির বন্ধের দাবিতে বন্দর থানাঘেরাও, ওসির অস্বীকার - নারায়ণগঞ্জ আপডেট
মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ০১:৫৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
গুঞ্জনের অবসান, আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো চার দিনের সরকারি সফরে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে না’গঞ্জবাসীকে বিএনপি নেতা আবুল কাউছার আশার শুভেচ্ছা বন্দরে সিএনজি স্ট্যান্ড শ্রমিক কল্যাণ সমবায় সমিতির উদ্যোগে জিয়ার শাহাদাত বার্ষিকী পালন কোরবানির পশুর হাট ঘিরে বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে র‌্যাব তৎপর ৫ আগষ্টের পর পরিস্থিতি ভালো হওয়ার কথা, অবস্থা আরও বেশী খারাপ – সেলিম প্রধান বন্দরে অস্ত্র ঠেকিয়ে জোরে গরু নামানোর ভিডিও ধারণ করায় তিন সাংবাদিকের ওপর হামলা বন্দরে পিতা ও ভাইদের প্রহারে অপরভাই খুন, আটক মা সারাদেশে অপরাধ দমনে সেনাবাহিনী কে সহযোগিতা করুন জিয়াউর রহমান দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন করেন – জোসেফ

সিএনজি চালকদের পুলিশি হয়রানির বন্ধের দাবিতে বন্দর থানাঘেরাও, ওসির অস্বীকার

নারায়ণগঞ্জ আপডেট
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪
  • ৩৮৪ Time View

নারায়ণগঞ্জ আপডেট : পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবিতে বন্দর থানা ঘেরাও করেন বন্দর ১নং খেয়াঘাট সিএনজি স্ট্যান্ডের কয়েকশ সিএনজি চালকরা।

বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টা থেকে পোনে ১টা পর্যন্ত থানার ভেতরে ও থানার সামনে সড়কে অবস্থান নেন তারা। এসময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এসময় বন্দর থানার তদন্ত ওসি আবু বকর সিদ্দিক ও সিএনজি চালকদের মাঝে তর্কবিতর্ক হলে শ্রমিকরা থানার ভেতরেই উত্তেজিত হয়ে যায়। পরবর্তীতে ড্রাইভার সমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নয়ন থানায় এসে ওসি তদন্ত আবু বকর সিদ্দিক, সেকেন্ড অফিসার সাইফুল আলম পাটোয়ারির সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। পরে থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফার সঙ্গে শ্রমিক নেতা নয়ন সহ ড্রাইভাররা কথা বলে সমাধান করলে সিএনজি চালকরা চলে যায়।

ড্রাইভার সমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নয়ন অভিযোগ করে বলেছেন, সিএনজির গাড়ি চালকরা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য গাড়ি চালিয়ে থাকেন। পুলিশ ডিউটি করার জন্য স্ট্যান্ড থেকে প্রতিদিন একটি করে সিএনজি দিলেও ২/৩টি সিএনজি নিয়ে যায়। যার কারণে সিএনজি চালকদের ক্ষিত হচ্ছে। সেই সাথে অর্থের সমস্যা হচ্ছে। তাছাড়া মদনগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতেও একটি সিএনজি দিয়ে থাকি। তাদের সাথে ৫০০ টাকার কথা থাকলেও ৩০০ টাকা বা ২০০ টাকা দিয়ে থাকে পুলিশ। গতকাল রাতে স্ট্যান্ড থেকে দুইটি সিএনজি নিয়ে গেলে একটি থানায় আটকিয়ে রাখে এবং আরেকটি দিয়ে সারারাত্র ডিউটি করায়। সিএনজি চালকরা সারা দিন ডিউটি করে রাতে আবার নাইট ডিউটির জন্য পুলিশ নিয়ে যায়।

তিনিও আরও বলেন, গতকাল রাতে বন্দর থানার দারোগা বিল্লাল আমাকে ফোন দিয়ে থানায় ডেকে হাজত খানায় ঢুকিয়ে দেয়। কোন মামলা বা ওয়ারেন্ট নেই তবুও আমাকে ২ ঘন্টা হাজতে আটকে রাখে। পরবর্তী সময়ে ওসি সাহেব আমাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এরপরই আবারও রাতে দুইটি সিএনজি নিয়ে যায়। সকালে সিএনজি শ্রমিকেরা বিক্ষুব্ধ হয়ে আজ থানায় অবস্থান নেন। বন্দর থানা সিএনজি মালিক সমিতির দাবি পুলিশের এই অপকর্মের বিষয়টি যেনো বন্দর থানা ওসি দেখেন এবং ব্যাবস্থা নেন।

বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মোস্তফা জানান, থানা ঘেরাও করা হয়নি। সিএনজি চালকরা সকালে আসছিল তাদের কিছু দাবি দাওয়া নিয়ে। কথা বলে সমাধান করে দিয়েছি।

আরও সংবাদ

আজকের দিন-তারিখ

  • মঙ্গলবার (রাত ১:৫৪)
  • ১০ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  • ১৪ই জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি
  • ২৭শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)
©২০২৩ সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত নারায়ণগঞ্জ আপডেট
Developed BY RIAZUL