চীন ও বাংলাদেশ তাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও গভীর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্তিতে উভয় দেশ বিনিয়োগ,
সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ ৫৫ তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুত। উদযাপন নির্বিঘ্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। যথাযোগ্য
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সরকার। কোনো দাবির মুখে ভোট পেছানোর সম্ভাবনা নেই। নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তনের কোনো কারণ নেই। আসন্ন নির্বাচন
ঢাকায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে গোলটেবিল আলোচনা করছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শনিবার দুপুরে ঢাকার একটি হোটেলে এই গোলটেবিল আলোচনা শুরু হয়। এর আগে জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্যপদ
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে ইফতার করেছেন। শুক্রবার (১৪ মার্চ) কক্সবাজারের উখিয়ায় শরণার্থী শিবিরে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতার
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানে দমন–পীড়নে অংশ না নিতে সেনাবাহিনীকে ‘সতর্ক’ করেছিলেন বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার টুর্ক। তিনি বলেছেন, এর ফলেই বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়েছিল। বুধবার প্রকাশিত বিবিসি ওয়ার্ল্ড
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের সব নাগরিককে সুরক্ষা দেবো। কে কোন ধর্মে বিশ্বাস করে সেটা বিবেচ্য নয়। আজ রোববার সকালে নিজ কার্যালয়ের শাপলা হলে ‘জেলা প্রশাসক
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যর খোঁজ নিতে সস্ত্রীক তাঁর বাস ভবনে যান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮ টা ৩০ মিনিটে গুলশান চেয়ারপার্সনের বাস ভবন ফিরোজায় যান সেনাপ্রধান।বিএনপির মিডিয়া
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্বঘোষিত “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র’ পাঠের কর্মসূচি যে কোনো মূল্যে বাস্তবায়নের দাবিতে রাত থেকেই উত্তাল ছিলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্যালয়। রাত ১২টায় সভা শুরু হলেও সিদ্ধান্তে আসতে ঘণ্টাখানেক
অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের একটি ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা জনগণের ঐক্য, ফ্যাসিবাদবিরোধী চেতনা ও রাষ্ট্র সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা সুসংহত